top of page
Search

এইচআইভি

  • Writer: BYAAA
    BYAAA
  • Oct 1, 2021
  • 1 min read

কলঙ্ক এইচআইভির একটি বৈশিষ্ট্য এবং রোগীদের সাক্ষাৎকার দেখিয়েছে যে এই ধরনের বৈষম্য তাদের জীবনে প্রভাব ফেলে। আমাদের সমাজে কিছু লোক আছে যাদের এইচআইভি পজিটিভ রোগীদের সম্পর্কে ভুল এবং পৌরাণিক চিন্তাভাবনা রয়েছে। এই ধরনের ভুল ধারণার কিছু উদাহরণ নিচে দেওয়া হল:

1. এইডস একজন ব্যক্তির জীবনের শেষ। সমাজে এই ধরনের চিন্তা একজন রোগীকে ভাবতে বাধ্য করে যে তার জীবন মূল্যহীন।

2. এইডস আক্রান্ত মহিলারা কখনই গর্ভধারণ করতে পারেন না।

3. এইডস আক্রান্ত মহিলার জন্ম হওয়া শিশুটিও এইডসে আক্রান্ত।

4. আবার, অনেকে মনে করেন যে এইডস আক্রান্ত ব্যক্তি যদি সঠিক ওষুধ গ্রহণ করেন, তাহলে রোগটি ছড়াবে না।

5. অনেকের মতে, মশা এইডস ছড়ায়। কারণ মশা মানুষের রক্ত ​​শোষণ করে এবং এইচআইভি রক্তে থাকে।

এই কিছু লোকের ভুল ধারণার কারণে এইডস আক্রান্ত মানুষ তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। তারা স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারছে না। মানুষ সবসময় তাদের থেকে দূরে থাকে। এতে তারা বৈষম্য মেনে নেয়।


যেমন সঠিক এবং বৈজ্ঞানিক চিন্তা অনুযায়ী

1. এইডস আক্রান্ত ব্যক্তি যথাযথ takesষধ গ্রহণ এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিলে জীবন দীর্ঘ এবং ফলপ্রসূ হয়।

2. এইডস আক্রান্ত মহিলাদের অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শে গর্ভধারণ করতে সক্ষম হতে হবে।

A. এইডস আক্রান্ত নারী যদি সঠিক পরামর্শ দিয়ে দত্তক নেয় এবং জন্ম দেয়, তাহলে শিশু এইচআইভি পজিটিভ হবে না। এক্ষেত্রে শিশুকে জন্মের পরও ওষুধ খেতে হতে পারে।

4. যদি আপনি নিয়মিত ওষুধ খান, আপনার রক্তে ভাইরাসের মাত্রা কমে যাবে, কিন্তু আপনি একবারে ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে পারবেন না।

5. মশা এইডস ছড়ায় না।

শুধুমাত্র এই ধরনের স্বাভাবিক চিন্তাই এইচআইভি পজিটিভ রোগীদের জীবনে বৈষম্যের প্রভাব দূর করতে পারে। এইচআইভি রোগীদের প্রতি আমাদের সহনশীল মনোভাব এবং চিন্তাভাবনা থাকা দরকার। তাই আমাদের বৈজ্ঞানিক এবং সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে হবে। তাদের জীবনে বৈষম্যের প্রভাব ধীরে ধীরে হ্রাস পাবে।

ree

 
 
 
bottom of page